স্টাফ রিপোর্টারঃ

দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে আসন্ন ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন উপলক্ষে এক প্রস্তুুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল ৪ ডিসেম্বর রবিবার সকাল ১১ টায় উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রিয়াজ উদ্দিনের সভাপতিত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবি ও মহান বিজয় দিবসের প্রস্তুুতিমূলক আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোকছেদ আলী শাহ, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো.আব্দুসসামাদ, সাবেক ইউনিট কমান্ডার মো. জোনাব আলী শাহ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মোসাহাক আলী চৌধুরী।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ফুলবাড়ী শহীদ স্মৃতি আদর্শ ডিগ্রি কলেজের উপাধ্যক্ষ ও ইউপি চেয়ারম্যান শাহ মোঃ আব্দুল কুদ্দুস, উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোছা. নীরু শামসুন্নাহার ও জেলা পরিষদের সদস্য মো. শফিকুল ইসলাম বাবু, ইউপি চেয়ারম্যান মো.

মো. মানিক রতন, উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোছা. হাসিনা ভুঁইয়া, সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. আক্তারুজ্জামান, ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ মো.আশ্রাফুল ইসলাম, মাদিলাহাট কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোস্তাফিজুর রহমান, সুজাপুর সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় কুমার চক্রবর্তী, ফুলবাড়ী জিএম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. তোজাম্মেল হক, সুজাপুর সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আলী, মধ্যে পৌরী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিহ্মক মো. সেকেন্দার আলী, জেলা ক্যাব, শহীদ স্মৃতি সংগ্রহ কমিটির নির্বাহী সদস্য ও উপজেলা ক্যাবের সভাপতি মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাসউদ রানা, ফুলবাড়ী মানব কল্যাণ সংস্থা’র পরিচালক ও সাংবাদিক মো. আজগার আলী, এন্ট্রি ক্রাইম হিউম্যান রাইটস সোসাইটির সভাপতি ও ক্রাইম রিপোটাস মো. মোরসালিন ইসলাম,

উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কমান্ডার রীতা রায়, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের উপ-প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান আসাদ, ই’ফার ফিল্ড অফিসার মো. আরিফুল ইসলাম, দিনাজপুর মোটর শ্রমিক ইউনিয়ন ফুলবাড়ী স্ট্যান্ড কমিটির দপ্তর সম্পাদক মো. এমদাদুল হক প্রমূখ।

এছাড়াও উপজেলা প্রশাসনের সকল দপ্তরের কর্মকর্তা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস ও ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, রচনা ও প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা, চিত্রাংকন, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, হাসপাতাল ও এতিমখানায় উন্নত খাবার পরিবেশন, মসজিদে দোয়া অনুষ্ঠান, কোরআন খতম ও বিশেষ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য চিত্রাংকন প্রতিযেগিতার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।