সম্পাদক
আবদুর রহমান
স্টাফ রিপোর্টার:
থাই এল ৪৯ পেয়ারা ও বিভিন্ন ফলজ বৃক্ষ চাষে স্বাবলম্বী শিরিল মুর্ম্মু। দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার ৪নং খামারপাড়া ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে ৫০ শতক জমিতে গড়ে তুলেছেন মিষ্টি ও সুস্বাদু থাই পেয়ারা এল-৪৯, পেঁপে, এভোকাটা, আলু বকরা, জবাটিকা, পটলজাম, সুপারী ভারমিং -১ ও থাই সুপারী, হলুদ মালটা, কাজু মাদাম, টলকন এবং সৌদি খেজুরসহ বিভিন্ন ফলজ বৃক্ষ।
দীর্ঘ দিন থেকে কৃষির সাথে সম্পৃক্ত শিরিল মুর্ম্মু। তিনি বিভিন্ন ধরনের ফলের চাষ করেন। প্রায় ৪ বছর আগে তেজপাতা আবাদ শুরু করেন। সেই থেকে দেখতে শুরু করেন নতুন স্বপ্ন দেখা। পরবর্তীতে তিনি দেড় বছর আগে তিনি যশোরের বেনাপোল থেকে সংগ্রহ করেন, থাই পেয়ারা এল-৪৯, পেঁপে, এভোকাটা, আলু বকরা, জবাটিকা, পটলজাম, সুপারী ভারমিং -১ ও থাই সুপারী, হলুদ মালটা, কাজু মাদাম, টলকন এবং সৌদি খেজুর শুরু করেন এই বাগান।
এ বিষয়ে শিরিল মুর্ম্মু বলেন, সাবেক উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা এজামুল হকের পরামর্শক্রমে বাগানের পরিচর্যা করছি। তিনি আমাকে যেভাবে সহযোগিতা করেছেন, তা বলা বাহুল্য। তিনি আমাকে সহযোগিতা না করলে হয়তো বা আমি এই বাগান করে তুলতে পারতাম না। কিন্তু বর্তমান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমাকে সেভাবে সহযোগিতা করছেন না। ফলে যে পরিমাণ লাভ হওয়ার কথা তার মুখ দেখতে পাচ্ছি না।
এ ব্যাপারে খানসামা উপজেলা সাবেক কৃষি কর্মকর্তা ও দিনাজপুর হর্টিকালচার সেন্টারে উপ-পরিচালক মো. এজামুল হক বলেন, সে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেন, বিশেষ করে উৎপাদনের জন্য। সে বিভিন্ন ফলজ গাছ লাগিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আমি সে সময় তাকে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করে আসতেছি। আমি তার মঙ্গল কামনা করি।