স্টাফ রিপোর্টারঃ
পৌষে তীব্র শীত জেঁকে বসেছে সমগ্র ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলাসহ এর আশেপাশে। কয়েকদিন সকাল থেকেই ঘন কুয়াশার সাথে ঠান্ডা বাতাসে বিপর্যস্ত হয়ে পরে জনজীবন। হঠাৎ শীতের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েকগুণ। তীব্র শীতে খেঁটে খাওয়া মানুষের বিপত্তি বেড়েছে। তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশার সাথে ঠান্ডা বাতাস কাবু করে ফেলছে সাধারণ মানুষকে। সবচেয়ে বেশী দুর্ভোগে পরেছে চরাঞ্চলের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। মধুখালী উপজেলার সবচেয়ে স্থায়ী পুরাতন কাপড়ের দোকান রয়েছে পৌরসদরের ধান হাটা বাজারে। এছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন স্থানের রাস্তার পাশে একাধিক শীত কাপড়ের দোকান গড়ে উঠেছে।
সেসব দোকানে রয়েছে নিন্ম আয়ের মানুষের ভিড়। সেখানে প্রায় অর্ধশতাধিক দোকানে শীতের শুরুথেকেই প্রচুর শীতের কাপড়ের আনা হয়েছে। কিন্তু শীতের সময়ে শীতের তীব্রতা না থাকায় ব্যবসায়ীরা লোকসান গুণছিল। তবে পৌষের শেষে এসে তীব্র শীত পরায় নিন্মবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের উপচে পরা ভীড় হচ্ছে এসব দোকানে। তবে সুযোগ বুঝে দাম অনেক বেশি নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে। মধুখালী পৌরসদরের পুরাতন কাপর বাজার ছাড়াও কামারখালী, নওপাড়া, বাগাটে বাজারেও পুরাতন কাপড়ের দোকান রয়েছে। প্রতিটি দোকানেই ভালোই বেচাকেনা হচ্ছে বলে জানা গেছে।
এ ছাড়াও মধুখালীর অভিজাত মার্কেট দোকানগুলিতে বেচাকেনা হচ্ছে শীতের পোশাক।
তবে তুলনামূলক দাম একটু বেশি হওয়ার কারণে বেশিরভাগ ক্রেতা সাধারনের প্রথম পছন্দ ফুটপাতের দোকানগুলি।
এখানে সর্বনিম্ন ১৫০ টাকা থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে ভালো জিনিস পোশাক । আর তাতে সন্তুষ্ট হচ্ছেন নিম্নবিত্ত ও খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ।