স্টাফ রিপোর্টার

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিএনপি ঘোষিত ১০ দফা দাবি আদায়, বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও মহাসচিব মির্জা ফখরুলসহ নেতা কর্মীদের গ্রেফতার ও হত্যার প্রতিবাদে বিএনপির গণ মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ২৪ ডিসেম্বর শনিবার প্রথমে বিএনপি দলীয় কার্যালয়ের সামনে ও পরে শহরের চৌরাস্তায় এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। পরে একটি গণ মিছিল বের হয়ে শহরের বিভিন্ন প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। সেখানে বিএনপির সহযোগি বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মী-সমর্থকগণ অংশ নেন। গণমিছিল ও বিক্ষোভ চলাকালে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা তৈমুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমীন, সহ সভাপতি আল মামুন আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর করিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: জাফরুল্লাহ, মজিদুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তারিক আদনান, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ, জেলা যুবদলের সভাপতি চৌধুরী মাহেবুল্লাহ আবু নুর, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ, শ্রমিক দলের সভাপতি মো: আব্দুল জব্বার, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, জেলা মহিলা দলের সভাপতি ফোরাতুন নাহার প্যারিস, সাধারণ সম্পাদক নাজমা পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক রুবিনা আক্তার, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতি সরকার মো: নুরুজ্জামান নুরু, সাধারণ সম্পাদক মো: সোহেল রানা, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো: কায়েস, সাধারণ সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন ইসলাম, জেলা কৃষক দলের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম প্রমুখ। দুপুর ২ টা থেকে জেলা, সদর উপজেলা, পৌর, পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ড, সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও জেলার ৪টি উপজেলা থেকে হাজারও নেতা, কর্মী, সমর্থক বিএনপি দলীয় কার্যালয়ে জড়ো হতে থাকে। পরে বিকেল ৩টায় গণ মিছিল বের করা হয়। পৌর শহরের চৌরাস্থায় গণমিছিল চলাকালে আশপাশের কিছু দোকানপাট ও যান চলাচল কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ থাকে। পরে জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ তাদের নেতা কর্মীদের বাসস্ট্যান্ডের দিকে চলে যেতে বললে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। বক্তারা অবিলম্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, কেন্দ্রীয় নেতা মির্জা আব্বাসসহ সকল নেতা কর্মীদের নি:শর্ত মুক্তি ও তাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। একই সাথে সারা দেশে বিএনপির চলমান আন্দোলনে নিহত নেতা কর্মীদের হত্যকারীদের বিচারের দাবি জানান । সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমীন, সহ সভাপতি আল মামুন আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর করিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: জাফরুল্লাহ, মজিদুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তারিক আদনান, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ, জেলা যুবদলের সভাপতি চৌধুরী মাহেবুল্লাহ আবু নুর, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ, শ্রমিক দলের সভাপতি মো: আব্দুল জব্বার, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, জেলা মহিলা দলের সভাপতি ফোরাতুন নাহার প্যারিস, সাধারণ সম্পাদক নাজমা পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক রুবিনা আক্তার, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতি সরকার মো: নুরুজ্জামান নুরু, সাধারণ সম্পাদক মো: সোহেল রানা, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো: কায়েস, সাধারণ সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন ইসলাম, জেলা কৃষক দলের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম প্রমুখ। দুপুর ২ টা থেকে জেলা, সদর উপজেলা, পৌর, পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ড, সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও জেলার ৪টি উপজেলা থেকে হাজারও নেতা, কর্মী, সমর্থক বিএনপি দলীয় কার্যালয়ে জড়ো হতে থাকে। পরে বিকেল ৩টায় গণ মিছিল বের করা হয়। পৌর শহরের চৌরাস্থায় গণমিছিল চলাকালে আশপাশের কিছু দোকানপাট ও যান চলাচল কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ থাকে। পরে জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ তাদের নেতা কর্মীদের বাসস্ট্যান্ডের দিকে চলে যেতে বললে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। বক্তারা অবিলম্বে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, কেন্দ্রীয় নেতা মির্জা আব্বাসসহ সকল নেতা কর্মীদের নি:শর্ত মুক্তি ও তাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। একই সাথে সারা দেশে বিএনপির চলমান আন্দোলনে নিহত নেতা কর্মীদের হত্যকারীদের বিচারের দাবি জানান