সম্পাদক

আবদুর রহমান

নিউজ ডেস্ক: কাতারে লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামে আজ বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টায় সৌদি আরবের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু হচ্ছে লিওনেল মেসির নেতৃত্বাধীন আর্জেন্টিনার।বিশ্বকাপের আট ভেন্যুর মধ্যে সবচেয়ে বড় এই মাঠে এ দিন প্রায় ৮০ হাজার দর্শক খেলা উপভোগ করবেন।এবারের আসরে খেলতে নেমেই সর্বোচ্চ পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলা ক্লাবের সদস্য হবেন আর্জেন্টাইন এ তারকা। এ তালিকায় থাকা আগের তিনজনের সঙ্গে এবার যুক্ত হচ্ছেন লিওনেল মেসি ও পর্তুগালের ক্রিস্টিয়ানো রোনালডোর নাম।এর আগে মেক্সিকোর কিংবদন্তি গোলরক্ষক আন্তোনিও কারবাহাল, ডিফেন্ডার রাফায়েল মার্কেজ ও জার্মানির হয়ে বিশ্বকাপ জেতা মিডফিল্ডার লোথার ম্যাথিউস পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলেছেন।কাতার বিশ্বকাপের আগে ২০০৬, ২০১০, ২০১৪ ও ২০১৮ এই চার বিশ্বকাপে খেলেছেন মেসি ও রোনালডো।চারটি বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে ১৯টি ম্যাচ খেলেছেন আর্জেন্টিনার ফরোয়ার্ড লিওনেল মেসি। রোনালডোও মেসির সমান চারটি বিশ্বকাপ খেলেছেন, তবে ১৭টি ম্যাচ খেলে মেসির চেয়ে পিছিয়ে রোনালডো।বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি জয়ের স্বাদ পেয়েছেন জার্মানির সাবেক স্ট্রাইকার মিরোস্লাভ ক্লোসা। চার বিশ্বকাপে ১৭টি জয় আছে তার। অন্যদিকে মেসির ১২টি। এবারের আসরে গ্রুপপর্ব থেকে সেমিফাইনাল পর্যন্ত সব ম্যাচ জিতলেই ক্লোসাকে পেছনে ফেলবেন মেসি।ক্যারিয়ারের শেষ ও পঞ্চমবারের মতো বিশ্বকাপে খেলতে নামার আগে বেশ কিছু রেকর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে মেসি।ফুটবল বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ২৫টি ম্যাচ খেলেছেন জার্মানির ম্যাথিউস। আর ৭টি ম্যাচ খেললেই ম্যাথাউসকে টপকে বিশ্বরেকর্ড গড়বেন মেসি। এ জন্য সেমিফাইনালে উঠতে হবে মেসির আর্জেন্টিনাকে।সেমি পর্যন্ত ৬টি ম্যাচ খেলবেন মেসি। গ্রুপপর্বে ৩টি, শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল ও সেমি মিলিয়ে মোট ৬টি। সেমিতে হেরে গেলে তৃতীয় স্থান নির্ধারণীসহ ৭টি ম্যাচ হবে মেসির। অথবা ফাইনালে উঠলেও এই আসরে ৭টি ম্যাচ হয়ে যাবে মেসির।